• About
  • Advertise
  • Privacy & Policy
  • Contact
Friday, April 16, 2021
এগ্রিফার্মস২৪ ডট কম
  • হোম
  • কৃষিকথা
  • জেলার কৃষি
  • কৃষি বাণিজ্য
  • পোলট্রি
  • মৎস্য সম্পদ
  • কৃষি পরামর্শ
  • খাদ্য ও পুষ্টি
  • আরও
    • কৃষি সেমিনার
    • প্রাণিসম্পদ
    • ফসলের রোগবালাই
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • কৃষকের স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাতকার
    • কৃষি ক্যাম্পাস
  • হোম
  • কৃষিকথা
  • জেলার কৃষি
  • কৃষি বাণিজ্য
  • পোলট্রি
  • মৎস্য সম্পদ
  • কৃষি পরামর্শ
  • খাদ্য ও পুষ্টি
  • আরও
    • কৃষি সেমিনার
    • প্রাণিসম্পদ
    • ফসলের রোগবালাই
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • কৃষকের স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাতকার
    • কৃষি ক্যাম্পাস
এগ্রিফার্মস২৪ ডট কম
Home কৃষি পরামর্শ

করলা চাষাবাদ পদ্ধতি

April 3, 2021
in কৃষি পরামর্শ, কৃষিকথা, টপ-স্লাইড
0
0
SHARES
2
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

করলা কুমড়া পরিবারভূক্ত বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান সবজি। স্বাদে তিক্ত হলেও বাংলাদেশের সকলের নিকট এটি প্রিয় সবজি হিসেবে বিবেচিত। করলার অনেক ঔষধি গুণ আছে। এর রস বহুমুত্র, চর্মরোগ, বাত এবং হাঁপানী রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। ১০০ গ্রাম ভক্ষণযোগ্য করলায় শতকরা ৮৩-৯২ ভাগ পানি, ৪.০-১০.৫ ভাগ শর্করা, ১.৫-২.০ ভাগ আমিষ, ০.২-১.০ ভাগ তেল এবং ০.৮-১.৭ ভাগ আঁশ আছে। অন্যান্য কুমড়া জাতীয় সবজির চাইতে করলায় অধিক পরিমাণে খনিজ ও খাদ্যপ্রাণ রয়েছে।

করলার জাত:
প্রথমত, উচ্ছে ও করলা আলাদা ২টি জাতি। উচ্ছে দেখতে বেশ ছোট সাইজের এবং অসম্ভব তেতো আর করলা বড় সাইজের এবং অপেক্ষাকৃত কম তেতো হয়। উচ্ছে ২ ধরণের। একটি গোলাকার; আরেকটি দীর্ঘ ও ডিম্বাকৃতি। করলাও ২ ধরণের। একটি সাধারণ করলা(দৈর্ঘ্যে ৪/৫ ইঞ্চি); অপরটি গজ করলা(দৈর্ঘ্যে ৬/৭ ইঞ্চি)।
উপযুক্ত সময়:
জানুয়ারী থেকে মার্চ এবং অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর।
উৎপাদন প্রযুক্তি:

জমি ও মাটির বর্ণনা:
উষ্ণ ও আর্দ্র আবহাওয়ায় করলা ভাল জন্মে। পরিবেশগতভাবে এটি একটি কষ্টসহিষ্ণু উদ্ভিদ। মোটামুটি শুষ্ক আবহাওয়াতেও এটি জন্মানো যায়, তবে বৃষ্টিপাতের আধিক্য এর জন্য ক্ষতিকর। জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না। অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতে পরাগায়ন বিঘ্নিত হতে পারে। তাই শীতের দু’এক মাস বাদ দিলে বাংলাদেশে বছরের যে কোন সময় করলা জন্মনো যায়। শীত কালে গাছের বৃদ্ধির হার কমে আসে। ভালো ফলন পেতে হলে সারাদিন রোদ পায় এবং পর্যাপ্ত সেচের ব্যবস্থা আছে এমন স্থানে করলার চাষ করা উচিত। সব রকম মাটিতেই করলার চাষ করা যেতে পারে, তবে জৈব সার সমৃদ্ধ দো-আঁশ ও বেলে দো-আঁশ মাটিতে ভালো জন্মে। সারা বছর চাষ করা যায়। উচুঁ বেড তৈরি করে লবণাক্ত এলাকায় চাষ করা যায়।

জমি তৈরি :
খরিফ মৌসুমে চাষ হয় বলে করলার জন্য এমন স্থান নির্বাচন করতে হবে যেখানে পানি জমার সম্ভবনা নেই। বসতবাড়িতে করলার চাষ করতে হলে দু’চারটি মাদায় বীজ বুনে গাছ বেয়ে উঠতে পারে এমন ব্যবস্থা করলেই হয়। তবে বাণিজ্যিক ভাবে চাষের জন্য প্রথমে সম্পূর্ণ জমি ৪-৫ বার চাষ ও মই দিয়ে প্রস্তুত করে নিতে হয় যাতে শিকড় সহজেই ছড়াতে পারে। জমি বড় হলে নিদিষ্ট দূরত্বে নালা কেটে লম্বায় কয়েক ভাগে ভাগ করে নিতে হয়। বেডের প্রশ্বস্ততা হবে ১.০ মিটার এবং দু’বেডের মাঝে ৩০ সেমি নালা থাকবে।
বিশেষ পরিচর্যা:
লবনাক্ততা প্রশমনের জন্য চাষীরা স্বাভাবিকের চেয়ে উচুঁ বেড তৈরি করে এবং অনেক সময় মালচিং হিসেবে পলিথিন বা খড় ব্যবহার করে।

বীজের হার:
করলা ও উচ্ছের জন্য হেক্টরপ্রতি যথাক্রমে ৬-৭.৫ ও ৩-৩.৫ কেজি বীজের প্রয়োজন হয়।

বপন/রোপন:
বছরের যে কোন সময় করলার চাষ সম্ভব হলেও এদেশে প্রধানত খরিফ মৌসুমেই করলার চাষ হয়ে থাকে। ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাসের মধ্যে যে কোন সময় করলার বীজ বোনা যেতে পারে। কেউ কেউ জানুয়ারী মাসেও বীজ বুনে থাকে কিন্তু এ সময় তাপমাত্রা কম থাকায় গাছ দ্রুত বাড়তে পারে না, ফলে আগাম ফসল উৎপাদনে তেমন সুবিধা হয় না। উচ্ছে কোন নির্দিষ্ট সময় নেই, বছরের যে কোন সময় এর চাষ করা যায়। তবে শীত কালে এটি বেশি চাষ হয়ে থাকে।

গাছের দূরত্ব:
উচ্ছের ক্ষেত্রে সারিতে ১.০ মিটার এবং করলার জন্য ১.৫ মিটার দুরত্বে মাদা তৈরি করতে হবে।
বীজতলা তৈরি, বীজ বপন এবং বীজতলার পরিচর্যা ঃ উচ্ছে ও করলার বীজ সরাসরি মাদায় বোনা যেতে পারে। এক্ষেত্রে প্রতি মাদায় কমপক্ষে ২টি বীজ বপন করতে হবে। অথবা পলিব্যাগে (১০ দ্ধ ১৫ সেমি) ১৫-২০ দিন বয়সের চারা উৎপাদন করে নেওয়া যেতে পারে।

বীজতলা পরিচর্যা:
# চারার প্রয়োজনীয় পরিচর্যা নিশ্চিত করতে হবে। বেশি শীতে বীজ গজানোর সমস্যা হয়। এজন্য শীতকালে চারা উৎপাদনের ক্ষেত্রে বীজ গজানোর পূর্ব পর্যন্ত প্রতি রাতে প্লাস্টিক দিয়ে পলিব্যাগ ঢেকে রাখতে হবে এবং দিনে খোলা রাখতে হবে।

চারায় প্রয়োজন অনুসারে পানি দিতে হবে তবে সাবধান থাকতে হবে যাতে চারার গায়ে পানি না পড়ে। পলিব্যাগের মাটি চটা বাঁধলে তা ভেঙ্গে দিতে হবে।

করলার চারা গাছে ‘রেড পামকিন বিটল’ নামে এক ধরনের লালচে পোকার ব্যাপক আক্রমণ হয়। এটি দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে। হাতে ধরে এ পোকা সহজে দমন করা যায়।
# চারার বয়স ১৬-১৭ দিন হলে তা মাঠে প্রস্তত গর্তে লাগাতে হবে। চারা অবস্থায় অর্থাৎ বৃদ্ধির প্রাথমিক পর্যায়ে কখনও কখনও রেড পামকিন বিটল এর আক্রমন হতে পারে। এটি দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে।
বীজের সহজ অংকুরোদগম:
করলার বীজের খোসা কিছুটা শক্ত। তাই সহজ অংকুরোদগমের জন্য শুধু পরিস্কার পানিতে ১৫-২০ ঘন্টা অথবা শতকরা এক ভাগ পটাশিয়াম নাইট্র্রেট দ্রবণে এক রাত্রি ভিজিয়ে অতঃ পর পলিব্যাগে বপন করতে হবে।

সার ব্যবস্থাপনা:
বাংলাদেশের সব অঞ্চলের জন্য মাটি পরীক্ষা সাপেক্ষে সারের মাত্রা সুপারিশ করা হয় নাই। কাজেই যে সব অঞ্চলের জন্য সারের মাত্রা নির্দিষ্ট নেই সেসব অঞ্চলের জন্য পরীক্ষা মূলক প্রমানের ভিত্তিতে নিন্মিক্ত হারে সারের মাত্রা সুপারিশ করা হলো।
সারের নাম মোট সারের পরিমাণ জমি ও মাদা তৈরির সময় দেয়

হেক্টরে শতাংশে হেক্টরে শতাংশে
পঁচা গোবর ১০ টন ৮০ কেজি সব ৪০ কেজি
ইউরিয়া ১৫০ কেজি ৭০০ গ্রাম – –
টিএসপি ১৭৫ কেজি ৭০০ গ্রাম সব ৩৫০ গ্রাম
এমওপি ১৫০ কেজি ৬০০ গ্রাম ৫০ কেজি ২০০ গ্রাম
জিপসাম ৭০ কেজি ৪০০ গ্রাম সব ৪০০ গ্রাম
জিংক অক্সইড ১০কেজি ৫০ গ্রাম সব ৫০ গ্রাম
বোরাক্স ৮ কেজি ৪০ গ্রাম – ৪০ গ্রাম
ম্যাগনোসিয়াম অক্সাইড ১০ কেজি ৫০ গ্রাম – –

সারের নাম চারা রোপনের ২০ দিন পর চারা রোপনের ৪০ দিন পর চারা রোপনের ৬০ দিন পর
হেক্টারে শতাংশে হেক্টারে শতাংশে হেক্টারে শতাংশে
ইউরিয়া ৫০ কেজি ১০ গ্রাম ৫০ কেজি ১০ গ্রাম ৫০ কেজি ১০ গ্রাম
এমওপি ৪০ কেজি ২০ গ্রাম ৩০ কেজি ১০ গ্রাম ৩০ কেজি –

আগাছা ব্যবস্থাপনা:
# চারা লাগানো থেকে ফল সংগ্রহ পর্যন্ত সবসময় আগাছামুক্ত রাখতে হবে। গাছের গোড়ায় আগাছা থাকলে তা খাদ্যোপাদান ও রস শোষণ করে নেয় বলে আশানুরূপ ফলন পাওয়া যায় না।
# সেচের পর জমিতে চটা বাঁধলে গাছের শিকড়াঞ্চলে বাতাস চলাচল ব্যাহত হয়। কাজেই প্রত্যেক সেচের পর গাছের গোড়ার মাটির চটা ভেঙ্গে দিতে হবে।

সেচ প্রদান ও নিষ্কাশন:
# খরা হলে প্রয়োজন অনুযায়ী সেচ দিতে হবে। পানির অভাবে গাছের বৃদ্ধির বিভিন্ন ধাপে এর লক্ষণ প্রকাশ পায় যেমন প্রাথমিক অবস্থায় চারার বৃদ্ধি বন্ধ হয়ে যাওয়া, পরবর্তীতে ফল ঝরে যাওয়া, ফলের বৃদ্ধি বন্ধ হওয়া ও ঝরে যাওয়া ইত্যাদি। জুন-জুলাই মাস থেকে বৃষ্টি শুরু হওয়ার পর আর সেচের প্রয়োজন হয় না। জমির পানি নিষ্কাশনের জন্য বেড ও নিকাশ নালা সর্বদা পরিষ্কার করে রাখতে হবে। উল্লেখ্য যে করলা জলাবদ্ধতা সহ্য করতে পারে না।
# করলার বীজ উৎপাদনের সময় ফল পরিপক্ক হওয়া শুরু হলে সেচ দেয়া বন্ধ করে দিতে হবে।

বিশেষ পরিচর্যা:
# বাউনীর ব্যবস্থা করা করলার প্রধান পরিচর্যা। চারা ২০-২৫ সেমি উচুঁ হতেই ১.০-১.৫ মি উচুঁ মাচা তৈরি করতে হবে।
# কৃষক ভাইরা সাধারণত উচ্ছে চাষে বাউনী ব্যবহার না করে তার বদলে মাদা বা সারির চারপাশের জমি খড় দিয়ে ঢেকে দেয়। উচ্ছের গাছ খাটো বলে এ পদ্ধতিতেও ভালো ফলন পাওয়া যায়। তবে এভাবে করলা বর্ষাকালে মাটিতে চাষ করলে ফলের একদিক বিবর্ণ হয়ে বাজার মূল্য কমে যায় ও ফলে পচন ধরে প্রাকৃতিক পরাগায়ন কমে বলে ফলনও কমে যায়।

# বাউনী ব্যবহার করলে খড়ের আচ্ছাদনের তুলনায় উচ্ছের ফলন ২৫-৩০% বৃদ্ধি পায়। ফলের গুণগত মানও ভালো হয়।
# গাছের গোড়ার দিকের ছোট ছোট ডগা (শোষক শাখা) গাছের ফলনে এবং যথাযথ শারীরিক বৃদ্ধিতে ব্যাঘাত ঘটায়। তাই সেগুলো কেটে দিতে হয়। এতে গোড়া পরিষ্কার থাকে, রোগবালাই ও পোকামাকড়ের উৎপাত কম হয় এবং আন্তঃকর্ষণের কাজ সহজ হয়।

ফলন:
উচ্চ ফলনশীল জাত যথাযথভাবে চাষ করলে হেক্টরপ্রতি ৩০-৪৫ টন (১২০-১৮০ কেজি/শতাংশ) পর্যন্ত ফলন পাওয়া যায়।

এগ্রিফার্মস২৪/ ০৩ এপ্রিল ২০২১

Previous Post

গরুর খাদ্য তৈরির পূর্বে যা জানা জরুরি

Next Post

বোরো ধান চাষে সার ব্যবস্থাপনা

Next Post
বোরো ধান চাষে সার ব্যবস্থাপনা

বোরো ধান চাষে সার ব্যবস্থাপনা

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

জনপ্রিয় সংবাদ

বাগান বিলাস ফুল চাষ

বাগান বিলাস ফুল চাষ

January 7, 2020
প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে গরুর ক্ষুরা রোগের চিকিৎসা, সারবে দুই-তিন দিনেই

প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে গরুর ক্ষুরা রোগের চিকিৎসা, সারবে দুই-তিন দিনেই

September 1, 2020
বেশি ডিম পাড়া লেয়ার মুরগির নতুন জাতের উদ্ভাবন

বেশি ডিম পাড়া লেয়ার মুরগির নতুন জাতের উদ্ভাবন

February 12, 2020
গরুর সুষম খাদ্য তৈরি করবেন যেভাবে

গরুর সুষম খাদ্য তৈরি করবেন যেভাবে

March 1, 2020
গলা খক খক করা রোগের সমাধান

গলা খক খক করা রোগের সমাধান

April 10, 2021
কবুতর পালন: জাত, বাসস্থান, খাবার, ব্যবস্থাপনা, রোগ ও চিকিৎসা ও লাভ-ক্ষতিসহবিস্তারিত

কবুতর পালন: জাত, বাসস্থান, খাবার, ব্যবস্থাপনা, রোগ ও চিকিৎসা ও লাভ-ক্ষতিসহবিস্তারিত

October 7, 2020
কিভাবে সহজে মুরগির রোগ নির্ণয় করা যায়

কিভাবে সহজে মুরগির রোগ নির্ণয় করা যায়

December 28, 2020
লাউয়ের মাছি পোকা দমন করবেন যেভাবে

লাউয়ের মাছি পোকা দমন করবেন যেভাবে

December 3, 2020


অফিস:
বাড়ি- ০৫(৭বি), ব্লক-বি ,ধুউর মেইন রোড, তুরাগ, ঢাকা।

Email:
info@agrifarms24.com

newsagrifarms@gmail.com
Phone:
+8801792272492
+8801760301539


কপিরাইট :
ওয়েবসাইট- এর সকল প্রকার তথ্য, ছবি ও ভিডিও কপিরাইট করা সম্পূর্ণ বেআইনি।


সম্পাদক ও প্রকাশক: ফাহিমা রশীদ

নির্বাহী সম্পাদক: শেখ সাবিহা মৌরীন

সহকারী সম্পাদক:
ইয়াসমিন সুলতানা রুকু
খন্দকার রিয়াজ করিম

© 2019 AgriFarms24.com -Developed by Mini Institute.

  • হোম
  • কৃষিকথা
  • জেলার কৃষি
  • কৃষি বাণিজ্য
  • পোলট্রি
  • মৎস্য সম্পদ
  • কৃষি পরামর্শ
  • খাদ্য ও পুষ্টি
  • আরও
    • কৃষি সেমিনার
    • প্রাণিসম্পদ
    • ফসলের রোগবালাই
    • প্রকৃতি ও পরিবেশ
    • কৃষকের স্বাস্থ্য
    • সাক্ষাতকার
    • কৃষি ক্যাম্পাস

© 2019 AgriFarms24.com -Developed by Mini Institute.